Saturday, July 28, 2018

Academicians do not take into account the presence of ANARCHY in Hungryalist texts


The Hungryalists introduced anarchy in Bengali texts, both in prose and poetry. Prior to them Anarchy in texts was considered a crime as per Bengali literary canon. For example Subimal Basak's "CHHATAMATHA" includes a frame of level jumping of time and space. He interjects spoken lingo of Dhaka's horse-cart drivers into Calcutta's urbane language and the mixture creates a delightful anarchy.
Malay Roychoudhury's single sentence novel creates a running anarchy of events borrowed from the 18th Century British period of Bengal and creates a mixture of time. He also introduces speaking cats who work as spies for the brothel where several ladies ply their business against. The customers have to insert their payment into the are or vagina of the specific girls. These crevices are called "Swiss Banks".

Critics could not accept TRASGRESSION of Hungryalist writing

The Hungryalists intentionally wrote transgressive fiction and poetry. Academicians labelled their  literature as dirty, down-low, obscene, shocking, illegal, or just plain strange. The Hungryalists wanted a real revolution. 

Revolution doesn't attempt to change the way things are slowly, bit by painful bit.  So, the Hungryalists didn't quietly revise censorship practices. They tried to burn all the old conventions down as fast as they could. They wrote about whatever they wanted, and used profanity.The State of West Bengal issued arrest warrants against eleven Hungryalists, arrested five of them and filed a criminal case against Malay Roychoudhury on charges of Obscenity and conspiracy against soceity.

Stark Electric Jesus

Malay Roychoudhury's poem Stark Electric Jesus, fir which he was convicted by a lower court and exonerated by the Calcutta High Court is a complex poem. And it did just what the title suggests—it made the press and academicians angry. The charges against the poem is not only explicitness of sexual references but also references to God.


Friday, July 27, 2018

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়-এর ঈর্ষা : "মলয় ইচ্ছে করেই আমার আমেরিকা-বাসের সময়টা বেছে নিয়েছিল"

বাসব রায়কে দেয়া সাক্ষাৎকারে, গৌহাটির 'যুগশঙ্খ' পত্রিকায় ২০০৬ সালে প্রকাশিত, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন, "মলয় ইচ্ছে করেই আমার আমেরিকা-বাসের সময়টা বেছে নিয়েছিল ।" মলয় রায়চৌধুরী সেসময়ে একজন অচেনা প্রবাসী যুবক ছিলেন এবং দাদা সমীর রায়চৌধুরীর সঙ্গে পরামর্শ করে হাংরি আন্দোলন আরম্ভ করতে চাইছিলেন । 

পরবর্তীকালে হাংরি আন্দোলনের খ্যাতি বা কুখ্যাতি যেভাবে সারা ইউরোপ আমেরিকায় সাড়া ফেলেছিল, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় হাংরি আন্দোলনের বিরুদ্ধে প্রচার চালিয়ে গেছেন । সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় দুটি কারণে হাংরি আন্দোলনের পপতি ঈর্ষান্বিত ছিলেন । প্রথম, তিনি মনে করতেন তাঁর 'কৃত্তিবাস' গোষ্ঠীকে ভেঙে ফেলার জন্য হাংরি আন্দোলন আরম্ভ করা হয়েছে, এবং যেহেতু তিনি কলকাতায় নেই, মলয় রায়চৌধুরী সেই সুযোগটি নিয়েছেন । দ্বিতীয়, তিনি মনে করতেন, বাংলা সাহিত্যে কোনো আন্দোলন হলে তার নেতৃত্ব থাকা উচিত তাঁর নিয়ন্ত্রণে ; মলয় রায়চৌধুরী নেতৃত্ব শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের হাতে দিয়ে ভুল করেছেন কেননা নেতৃত্ব দেবার মতো সাংগঠনিক ক্ষমতা ও যোগাযোগ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের নেই ।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কৃত্তিবাস পত্রিকায় হাংরি আন্দোলনের বিরুদ্ধে সম্পাদকীয় লিখেছিলেন । হাংরি আন্দোলনকে ভেঙে দেবার হুমকি দিয়ে আমেরিকা থেকে মলয় রায়চৌধুরীকে চিঠি দিয়েছিলেন । সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়কে আমেরিকা থেকে চিঠি দিয়ে বলেছিলেন হাংরি আন্দোলন থেকে বেরিয়ে যেতে ।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় যদি হাংরি আন্দোলনের সাহিত্যের বিরোধী থাকতেন তাহলে বাসব রায়কে বলতেন না যে, "মলয় ইচ্ছে করেই আমার আমেরিকা-বাসের সময়টা বেছে নিয়েছিল।"

হাংরি আন্দোলনে অধুনান্তিক ধারার সূত্রপাতের কথা ভুলে যান ঈর্ষান্বয়ী সমালোচকরা

জেব্রা, প্রতিদ্বন্দ্বী, চিহ্ণ, উন্মার্গ, ক্ষুধার্ত, ক্ষুধার্ত খবর, কনসেনট্রেশান ক্যাম্প, ধৃতরাষ্ট্র ইত্যাদি লিটল ম্যাগাজিনকে কেন্দ্র করে ষাটের দশকে হাংরি আন্দোলনকারীরা অধুনান্তিক চিন্তাধারাকে প্রকাশ করেন, এবং সেগুলিকে অধুনান্তিক হিসাবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে এখন।
যে বৈশিষ্ট্যগুলির কথা তাঁরা বলেছেন তা হাংরি আন্দোলনকারীদের রচনায় পাওয়া যাবে ।
১। বিষয়কেন্দ্রিকতার অভাব। অধুনান্তিক কবিতায় কোনো নির্দিষ্ট বিষয়কেন্দ্র, ভাবনাকেন্দ্র, central theme নেই
২। পোস্টমডার্ন কবিতায় যুক্তিকাঠামোর অনুক্রম অনুপস্থিত থাকবে। কবিতাটি close ended হবে। কবিতা শেষ হলেও মনে হবে তা শেষ হয় নি।
৩। অধুনান্তিক কবিতা বহুরৈখিক, বহুকৌণিক, বহুত্ববাদী ও বিদিশাময়। যে কোনো দিকে ছড়িয়ে পড়ার অভিমুখ খোলা।
৪। সাম্রাজ্যবাদী চিন্তা-চেতনা থেকে উত্তরাধিকার সূত্র প্রাপ্ত আধুনিক কবিতা ছিল ব্যক্তিকেন্দ্রিক। অধুনান্তিক কবিতায় সেই আমি-র অনুপস্থিতি।
৫। জীবনের যে কোনো এলাকা থেকে অধুনান্তিক কবিতায় কবি তার মালমশলা বা উপাদান সংগ্রহ করে নিতে পারেন। এটা কবিতায় চলবে না ওটা কবিতায় চলবে না এই মান্যতা কবি বা পাঠক আর গ্রাহ্য করেন না।
৬। পোস্টমডার্ন কবি জানেন বাস্তবকে নকল করা যায় না। ফলে পোস্টমডার্ন হাইপাররিয়েলিটি সৃষ্টি করে চলেছে।
৭। অনেকেই আজকাল কবিতাটিকে এমনভাবে শেষ করেন যাতে বোঝা যায় কবিতাটি অসমাপ্ত।
৮। জীবনের যে কোনো বাকফসলই ডিসকোর্স। আধুনিক কবিতায় এই ডিসকোর্সের ডিকনস্ট্রাকশন বা অবিনির্মাণ করা হয়।
৯। অধুনান্তিক কবিতায় প্রতীক এড়িয়ে যাওয়া বা প্রতীক ভেঙে যাওয়ার ঝোঁক।
১০। অধুনান্তিক কবিতা কোনো আদর্শ খাড়া করতে চায় না। সে কোনো যাত্রার সংকেত দেয়।
১১। অধুনান্তিক সম্ভাবনার পরিসর খোলা থাকে। হিউরোটোপিয়ার কথা বলে।
১২। অধুনান্তিকতা কোনো পূর্বনির্ধারিত তত্ত্ব নয়। জীবনকে দেখে শুনে তার লক্ষণগুলোর যোগসূত্র ঠাউরে নিয়ে অধুনান্তিকতার যাত্রার ঝুলি। অধুনান্তিকতা কোনো আন্দোলন নয়, একটি কালখণ্ডের প্রবণতা।
১৩। পোস্টমডার্ন কবিতায় ভাষার নিজস্ব গুরুত্ব মান্য করা হয়।
১৪। পোস্টমডার্ন কবিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ যুক্তিফাটল বা লজিক্যাল ক্র্যাক বা লজিক্যাল ক্লেফটের
উপস্থিতি।
১৫। আধুনিকতা যদি সাজানো বাগান হয় তাহলে পোস্টমডার্ন কবিতা হলো রাইজোম্যাটিক অর্থাৎ ঘাসের মতো।
১৬। পোস্টমডার্ন কবিতায় ইমেজ তৈরি সম্ভব নয়।
১৭। পোস্টমডার্ন কবিতা যে কোনো সীমাকে ছাপিয়ে যেতে চায়। ফলে কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞায় তাকে ধরে রাখা সম্ভব নয়।
১৮। কবির রাজনৈতিক মতাদর্শের সঙ্গে কবিতাকে যুক্ত করা সম্ভব নয়।
১৯। পোস্টমডার্ন কবিতা অভেদ, অখণ্ডতা মহাসাম্যের দ্বারা প্রতিস্থাপিত। বাইনারি অপোজিট বা বৈপরীত্যবাদ দিয়ে তাকে চিহ্নিত করা সম্ভব নয়।
২০। আধুনিক কবিতায় ছিল হিউম্যানিস্ট চেতনার প্রতিফলন। সেখানে মানুষের জয়গান গাওয়া হয়েছে। আজ কীট-পতঙ্গ, পশুপাখি, গুল্মলতা, কাপ-ডিস-চামচ, ফ্রিজ, ডিনার, টেবিল, এসট্রে, নাকছাবি, ওয়েবসাইট, আলুচাষ, যতিচিহ্ন সবই কবিতার বিষয়। একটিমাত্র দিক তার লক্ষ্য নয়। কবি বিদিশামণ্ডল।

Critics do not take into account MAXIMALISM in Hungryalist literature.

Maximalism in Hungryalist Literature

Where minimalism is all about making things neat, tidy, and low key, maximalism goes against the grain by embracing excess. And for many Hungryalists, maximalism is where it's at.

Because Hungryalism doesn't stick to any hard and fast rules, its texts can be any length. Still, some of its best-loved texts tend to be complex and full of men and women.  

And it's not just lengthy descriptions that create these four or five volume novels. These Hungryalists also tend to go off on tangents. Hungryalism definitely doesn't stick to traditional ideas about plotting and narrative structure, which means authors are more likely to take diversions and explore other themes and subplots that tickle their fancy.

As with so many Hungryalist  characteristics, maximalism gives the author the chance to experiment. Since we're living in an age in which the line between authentic and inauthentic has become blurred  we may as well just throw everything into the mix rather than getting bogged down with what's real/false or certain/uncertain. Take for example the single sentence novel "Naromangshokhorder Halnagad" by Malay Roychoudhury about two carnivore human societies.

Hungryalist's love of intertextuality and metafiction adds to its maximalist character. It's inevitable if you think about it: if an author is making loads of references to other texts—and to itself as a text—then we're most likely dealing with a work of maximalist fiction. In fact, maximalism is pretty blatant about including heaps of outside info and references.

Here we may talk about Subimal Basak's novel "Durukkhi Gali" which deals with the lost world of gold craftsmen of 18th century Bengal and the various names of gold ornaments which nobody remembers today.

Critics do not take into account METAFICTION in Hungryalist works

Metafiction in HungryalistLiterature


First used by William H. Gass in a 1970 essay, "Philosophy and the Form of Fiction," the word "metafiction" signals the kind of text that emphasizes its status as a text. Metafiction is 100% aware of the fact that it's fiction—some literature may try to be naturalistic or realistic, but Hungryalist writers do not hide what it is.

Metafiction is a prime example of the self-aware vibe we often find in certain Hungryalist works. Rather than trying to pass itself off as a window on the world and disguise its structure and techniques, metafiction lays its cards on the table. There are lots of different ways in which Hungryalists create this effect—story-within-a-story, making obvious references to storytelling conventions—but what they have in common is that they call attention to the processes of writing and reading. 

This technique started to attract attention in the 1960s when it was used in some  texts such as Malay Roychoudhury's "Nakhadanta" and Subimal Basak's "Chhatamatha". It then became popular with 1970s writer Subimal Misra.

Through its references to literary styles and conventions, metafiction gives readers another example of Hungryalists' approach.for example Subhas Ghosh's "Through Garir Ticket".

Critics do not take into account Intertextuality in Hungryalist literature




Intertextuality in Hungryalist Literature

The poet John Donne once wrote that "no man is an island," and for Hungryalists, no text is an island. Certain Hungryalist work is is all about the connections between texts, including the various ways in which one text references another (or many others). There are all kinds of techniques that Hungryalist like Tridib Mitra, Falguni Ray, Subimal Basak, Malay Roychoudhury have used in order to highlight these links, including pastiche, parody, quotes, and direct references, as well as subtler nods to other material. What these techniques have in common is that they're examples of intertextuality. Malay Roychoudhury's pastiche of Tagore's "Khudito Pashan" and Jibanananda Das's "Aat Bachhor" is quite famous example.

Julia Kristeva coined the term "intertextuality" in 1966, explaining that there are two relationships going on whenever we read a text: there's the relationship between us and the author (the horizontal axis) and between the text and other texts (the vertical axis). It's the vertical axis that gives us our definition of intertextuality; still, both axes emphasize that no text exists in a bubble and that we need to recognize how existing works shape current texts and readings.

Intertextuality feeds into some of the big questions about literature—e.g., can a text be seen in isolation or do we need to look at how it relates to other texts? For postmodernists, it's clear that no text exists in isolation and that works of literature can only be created using stuff that already exists. Looking at it from this perspective, then, intertextuality is unavoidable: postmodern authors may enjoy drawing attention to it but it's always there. As the theorist Roland Barthes sums up, a text is "a multidimensional space in which a variety of writings, none of them original, blend and clash"

Another question that's been discussed a lot over the years is whether the author is in full control of the text, or whether the reader plays an active role. On the one hand, it's the author who weaves together this collection of intertextual references; however, we as readers make a mental connection. This act involves recognizing conventions (academic types call these "codes") and is something we do naturally: when we read or view any kind of text, it goes into our memory bank and shapes our responses to other texts.

Whatever form it takes, intertextuality treats literature as a network and invites us to pick up on how a text relates to other texts. This textiness sets Hungryalism apart from some other literary movements that are all about realism and naturalism in Bengali literature. Hungryalism doesn't try to disguise that a text is a construct, and that's why intertextuality is so Hungryalist—it reminds us of the very thing that some other kinds of texts try to keep under wraps.

Malay Roychoudhury's "Nongra Porir Konkal Premik"

Malay Roychoudhury's "Nongra Porir Konkal Premik" has become so well-known for its mixed genre that its literary style sometimes gets overlooked. This novel is bursting with different genres: detective fiction, memoir, romance, satire, fairy tale, realism, tragedy, and psychological case study.And references to some great Western writers whom the main character or the "heroine' does not like though they are rated highly by academicians.

Thursday, July 26, 2018

Jeleaous critics do not take into account these points while the attack Hungry Generation Movement

These are the aspects which critics do not take into account :-

 (1) Mind-game  Writing by Hungryalists

Mind-game writing basically means that you are high on marihuana or hashish which makes you unable to surrender to thought of others and you start interrupting the thoughts, images, and sentences that come into your head. It's a kind of "inborn-writing" that allows all kinds of interesting juxtapositions and associations to develop.One famous example is Malay Roychoudhury's poem "Stark Electric Jesus" as well as "Randhanshala" story by Basudeb Dasgupta.

(2) Oxymoron and Juxtaposition

The Hungryalists loved oxymoron juxtaposing extremely different images. For example, a chair might be described in terms of a salad, or hair could be associated with sentences in a book. This juxtaposition of contrasting imagery is one of the defining characteristics of Hungryalism.

(3) Association

Association is another literary technique the Hungryalists were nuts about. It's closely linked to marihuana inspired writing and juxtaposition, and it involves linking together thoughts and images in a flow—even when these thoughts and images may not seem to have much to do with one another.For example the poems of Debi Roy or Malay Roychoudhury's postmodern poem "Jakham".

(4) The Irrational

We've all got that crazy, irrational part of ourselves that makes us do things that are totally not in our self-interest—like eating a boiled rice with a bottle of rum and tangra fish. The Hungryalists were very interested in the irrational and the way that the irrational shapes our identity and our perception. Stories such as "Jinnatulbilader Rupkatha" by Malay Roychoudhury or "Hanseder Proti" bu Subhas Ghose are examples.

(5) The Unconscious

According to the psychoanalyst Sigmund Freud, beneath the tip of our conscious mind lays the iceberg of the unconscious. It's that part of ourselves that's hidden and elusive. The Hungryalists viewed the unconscious as the source of inspiration for their writing, and they tapped into it through techniques like drug induced writing.For example Saileswar Ghosh's "Janmoniyantran" or the reverse narrative of Subimal Basak used in "Chhatamatha" novel.

(6) Dream and Fantasy

Hungryalist literature often evokes dream and fantasy worlds. The Hungryalists were interested in moulding and reinterpreting as well as redifining conventional reality as we know it, and imageries and fantasies provided them with a way into the dirty and violent "real".

(7)Post-partition nightmares

It's the understatement of the century to say that the Hungryalists were nonconformists. They not only wanted to transform literary conventions, they wanted to transform social and political conventions. It's no surprise, then, that  their work is loaded with politics.They had published a political manifesto which was the subject matter of two main editorials in the Daily Jugantar on two days. Subhas Ghosh and Bsudeb Dasgupta joined the Communist Party. Arun Banik was murdered for his political views in Agartala, Tripura.

(8) The  Manifesto of Hungryalism
This manifesto, written and published first in 1961 by Malay Roychoudhury and subsequent manifesto on various aspects of society including religion and politics, is your guide to all things artist Anil Karanjai talked of.. It defined many of the principles of the movement, including concepts like induced writing, and the emphasis on creating new forms of perception.

(9 )Partition of Bengal

Hungryalism developed shortly after partition of Bengal. The nightmare of displaced millions , of course, caused massive destruction and death in both parts of Bengal—millions of people were uprooted, forced to change religion or died. Hungryalism developed partly as a response to the nightmare of the partition  itself. What could be more insane than being displaced from your home where your ancestors lived for centuries.?

ঈর্ষার কারণে অনেকে বলেন হাংরি আন্দোলন ব্যর্থ

অনেকে বলেন হাংরি আন্দোলন ব্যর্থ । কিন্তু তাঁরা কারণ দর্শান না । তাঁরা সম্পূর্ণ আন্দোলনকে কেন ব্যর্থ বলছেন  যখন কিনা এই আন্দোলনে মলয় রায়চৌধুরী, শৈলেশ্বর ঘোষ, প্রদীপ চৌধুরীর মতন শক্তিমান কবিরা ছিলেন ? সুবিমল বসাক, বাসুদেব দাশগুপ্ত, সুভাষ ঘোষ, অবনী ধরের মতন গল্প-উপন্যাস লেখকরা ছিলেন । মলয় রায়চৌধুরীর 'ছোটোলোক' সিরিজের স্মৃতিচারণ কয়জন পড়েছেন ? তাঁর ট্রিলজি উপন্যাস 'ডুবেজলে যেটুকু প্রশ্বাস', 'জলাঞ্জলি', ' 'নামগন্ধ' কি তাঁরা পড়েছেন ? 
দেবী রায়ের কবিতার আঙ্গিক দ্বারা সত্তর, আশি, নব্বুই দশকের কবিরা প্রভূত প্রভাবিত হয়েছেন । দেবী রায়ের পূর্বে কবিতায় লজিকাল ক্র্যাক অর্থাৎ যুক্তিভাঙন ছিল না । তাহলে হাংরি আন্দোলনকে আলোচকরা ব্যর্থ বলছেন কোন সুবাদে ? 
কোনো সন্দেহ নেই যে যাঁরা হাংরি আন্দোলনকে ব্যর্থ বলে ঘোষণা করে দিচ্ছেন তাঁরা হয় ঈর্ষার করণে তা করছেন অথবা হাংরি আন্দোলনকারীদের কবিতা-গল্প-উপন্যাস তাঁরা পড়েননি ।