মলয় রায়চৌধুরী ব্যাপারটাকে আপনি যে খারাপভাবে নিচ্ছেন না বরং তারিয়ে উপভোগ্য করছেন সেটা ধরে নিয়েই আপনার জন্য কিঞ্চিৎ সহানুভূতি রেখে গেলাম।
থ্রেডের প্রথমেই প্রত্যয়দর্পী রিপোর্টকারিণী পড়েন টড়েন বলে একটু প্রচার (?) আছে উপরন্তু ২৩টা দাঁত-ক্যালানো গণরিয়্যাক্ট ইতিমধ্যেই পেয়ে বুক ফুলিয়ে (দোহাই নারীবাদী কাকিমা তেড়ে আসবেন না!) বসে আছেন বলে আপনাকে এখানে বিশেষ শ্রম করতে হবে না।
বোঝেন তো, বাংলা সাহিত্য-পড়া যুবতী প্রতিক্রিয়াশীল ফেবু-খুকি সিলেবাস-প্যাঁদানো অভিজ্ঞতায় ভারতচন্দ্র থেকে আরম্ভ করে খুব বেশি দূর এগোতে পারেন নি — বড়োজোর ১ ছটাক বঙ্কিম সাড়ে ৩ সের শরৎ ও ৬০ মন রবীন্দ্রের সঙ্গে পোয়াটাক বিভূতি প্লাস তারাশঙ্করের চাকনা ছিটানো লাবড়া সাপটে এখন নীতিঠাকমার পুণ্য দায়িত্ব স্বেচ্ছায় পালন করছেন “স্বচ্ছ ভারত”-তুল্য তৎপরতায়।
যদিও, আপত্তির মূল কারণ — “মোটা ও মসৃণ তুলতুলে বাহু”-র মধ্যে যে অনাধুনিক আটপৌরে মাধুর্য আছে তা আপনার প্রিয় অথচ “ছোট বুক” ভাল্লাগে না আপনার। বলিহারি আপনার রুচি। এ ভারি অন্যায়! ক্রমশ অ্যানোরেক্সিয়া আক্রান্ত বেআক্কেলে ফ্যাশনিস্তার সামনে সত্যি কথা টুসকি মেরে মুখের উপর বললে মুখঝামটা খেতেই হবে সাবেকি misogynist হওয়ার অভিযোগে।
আরে... মহায়, আলঙ্কারিক আড়ম্বর ছেড়ে সোজা কথার সরল স্বীকারোক্তি যে ডিসফাংশনাল হরমোন-স্রাবী অপরিণত দেহের মেয়েছেলেটার হীনম্মন্যতা ফিরিয়ে আনতে পারে — এবার থেকে সেটাও খেয়াল রাখবেন মাইরি। তাছাড়া, আপনার কুখ্যাত “ক্ষতিভা” যে সেই ব্যঙ্গললনার “সতীভা” কটাক্ষে বিঁধে মানসিক শান্তি এক রাতেই চটকে চুয়াত্তর করতে পারে — সে খেসারত কে দেবে শুনি!
(কে এই মলয় মাকড়া? আমি তো ফালগুনী রায়, অরুণেশ ঘোষ, সুবিমল বসাক কাউকে চিনি না; রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায় ও নবারুণ ভট্টাচার্য পটল তুলেছে তাতে আমার ছেঁড়া যায়নি কিসসু। পেঁয়াজি মারা হচ্ছে বইয়ের গ্রুপে?)
থ্রেডের প্রথমেই প্রত্যয়দর্পী রিপোর্টকারিণী পড়েন টড়েন বলে একটু প্রচার (?) আছে উপরন্তু ২৩টা দাঁত-ক্যালানো গণরিয়্যাক্ট ইতিমধ্যেই পেয়ে বুক ফুলিয়ে (দোহাই নারীবাদী কাকিমা তেড়ে আসবেন না!) বসে আছেন বলে আপনাকে এখানে বিশেষ শ্রম করতে হবে না।
বোঝেন তো, বাংলা সাহিত্য-পড়া যুবতী প্রতিক্রিয়াশীল ফেবু-খুকি সিলেবাস-প্যাঁদানো অভিজ্ঞতায় ভারতচন্দ্র থেকে আরম্ভ করে খুব বেশি দূর এগোতে পারেন নি — বড়োজোর ১ ছটাক বঙ্কিম সাড়ে ৩ সের শরৎ ও ৬০ মন রবীন্দ্রের সঙ্গে পোয়াটাক বিভূতি প্লাস তারাশঙ্করের চাকনা ছিটানো লাবড়া সাপটে এখন নীতিঠাকমার পুণ্য দায়িত্ব স্বেচ্ছায় পালন করছেন “স্বচ্ছ ভারত”-তুল্য তৎপরতায়।
যদিও, আপত্তির মূল কারণ — “মোটা ও মসৃণ তুলতুলে বাহু”-র মধ্যে যে অনাধুনিক আটপৌরে মাধুর্য আছে তা আপনার প্রিয় অথচ “ছোট বুক” ভাল্লাগে না আপনার। বলিহারি আপনার রুচি। এ ভারি অন্যায়! ক্রমশ অ্যানোরেক্সিয়া আক্রান্ত বেআক্কেলে ফ্যাশনিস্তার সামনে সত্যি কথা টুসকি মেরে মুখের উপর বললে মুখঝামটা খেতেই হবে সাবেকি misogynist হওয়ার অভিযোগে।
আরে... মহায়, আলঙ্কারিক আড়ম্বর ছেড়ে সোজা কথার সরল স্বীকারোক্তি যে ডিসফাংশনাল হরমোন-স্রাবী অপরিণত দেহের মেয়েছেলেটার হীনম্মন্যতা ফিরিয়ে আনতে পারে — এবার থেকে সেটাও খেয়াল রাখবেন মাইরি। তাছাড়া, আপনার কুখ্যাত “ক্ষতিভা” যে সেই ব্যঙ্গললনার “সতীভা” কটাক্ষে বিঁধে মানসিক শান্তি এক রাতেই চটকে চুয়াত্তর করতে পারে — সে খেসারত কে দেবে শুনি!
(কে এই মলয় মাকড়া? আমি তো ফালগুনী রায়, অরুণেশ ঘোষ, সুবিমল বসাক কাউকে চিনি না; রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায় ও নবারুণ ভট্টাচার্য পটল তুলেছে তাতে আমার ছেঁড়া যায়নি কিসসু। পেঁয়াজি মারা হচ্ছে বইয়ের গ্রুপে?)
No comments:
Post a Comment